বোস্তয়ার্থ স্মিথ তাঁর ‘Mohammed and Mohammedanism’ গ্রন্থে বলেছেন, “মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমন এক ভাগ্য নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন যে, ইতিহাসে তিনি এক অপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। একাধারে তিনি ত্রিগুণ বিশিষ্ট প্রতিষ্ঠাতা; একটি জাতি, একটি সাম্রাজ্য ও একটি ধর্ম প্রতিষ্ঠা করে গেছেন তিনি।” কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি জাতীয়তা প্রতিষ্ঠা করেন নি, প্রতিষ্ঠা করেছেন ভ্রাতৃত্ব। আর যে ভ্রাতৃত্বের মধ্যে রয়েছে পূর্ণাংগ মানবতা। তাওহীদ, আল্লাহর রবুবিয়াত এবং সাধারণ মানবীয় উৎপত্তিগত প্রকৃতির বুনিয়াদেই গড়ে উঠেছে এ আদর্শ। আল্লাহর রবুবিয়াত বলতে তাঁর তিনটি বৈশিষ্ট্যের কথা বুঝায়- তিনি স্রষ্টা, তিনি প্রতিপালক, তিনি বিবর্তক। অনেকে মনে করে থাকেন, রবুবিয়াতের অর্থ প্রভুত্ব, কিন্তু এ অনুবাদ ত্রুটিপূর্ণ। নবীজী (সা) ‘হাজ্জাতুল বিদা’-এ (শেষ হজ্জ) যে ভাষণ দান করেন, তাতে সমগ্র মানব-জাতির উদ্দেশ্যে এ মর্মেই ইংগিত দিয়ে গেছেন-

“হে মানব জাতি, নিশ্চয় তোমাদের রব এক এবং তোমাদের পিতা এক। তোমাদের প্রত্যেকে আদম সন্তান এবং আদম হচ্ছে মৃত্তিকা হতে সৃষ্ট। তোমাদের মধ্যে আল্লাহকে যে সর্বাধিক ভয় করে, নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে সেই সর্বাধিক সম্মানিত। অনু-আরবগণের উপর আরবগণের শ্রেষ্ঠত্ব নাই; আরবগণের উপরও অনু-আরবগণের শ্রেষ্ঠত্ব নাই। কেবল ধর্মপরায়ণ ব্যক্তিই শ্রেষ্ঠ।” (হাদীস)

নবীজী (সা) আরও বলেছেনঃ “মানুষ মানুষের ভাই” (হাদীস)। তিনি এই খোদায়ী বাণী থেকে প্রেরণা লাভ করেছিলেন-

يأَيُّهَا النَّاسُ إِنَّا خَلَقْنَاكُمْ مِنْ ذَكَرٍ وَأُنثَى وَجَعَلْنَاكُمْ شُعُوبًا وقَبَائِلَ لِتَعَارَفُوا إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِنْدَ اللهِ أَتْقَاكُمْ إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ

“হে মানব জাতি, নিশ্চয়ই আমি তোমাদিগকে একটি পুরুষ এবং একটি নারী থেকে সৃষ্টি করেছি; যাতে তোমরা পরস্পরকে জানতে ও চিনতে পার, সে উদ্দেশ্যে তোমাদেরকে সম্প্রদায় ও পরিবার হিসেবে গড়ে তুলেছি। তোমাদের মধ্যে যে আল্লাহকে সর্বাধিক ভয় করে, নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে সেই সর্বাধিক সম্মানিত। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সব কিছু জানেন, তিনি সর্বজ্ঞ।” (আল-কুরআন- ৪৯: ১৩)

 

সুতরাং ইসলামী নীতি অনুসারে মানব জাতির ভ্রাতৃত্বের এই আদর্শই হচ্ছে সমাজ কাঠামোর ভিত্তি স্বরূপ। ভ্রাতৃত্বের এ আদর্শ বর্ণ, জাতি, শ্রেণী, ভাষা ও পরিবারের সংকীর্ণ গণ্ডি অতিক্রম করে গেছে। ইসলামী ভ্রাতৃত্বের ভিত্তি হচ্ছে এই মানবতাবাদ। সিরাজের মহাকবি সাদী বলেছেন-

“মানব সন্তান অংগ-প্রত্যংগ সমান,

একই বস্তু তাহাদের হয় উপাদান।

কালক্রমে এক অংগে যদি হয় ব্যথা,

সকল অংগেতে হয় ঘোর অস্থিরতা।

তুমি যদি পর-দুঃখে না হও দুঃখিত,

মানব তোমার নাম না হয় উচিত।”

এ ভ্রাতৃত্বে ছোট-বড় নেই, রাজা-প্রজা নেই।

নবীজী (সা) বলেছেন-

“যাকে সবাই রাজার রাজা বলে অভিহিত করতো, শেষ বিচারের দিন সে-ই হবে আল্লাহর সর্বাধিক রোষের পাত্র, আল্লাহর কাছে সে-ই হবে সর্বাধিক দুষ্ট ব্যক্তি।” (হাদীস: মুসলিম)

পৃথিবীর ধর্মগুলোর মধ্যে একমাত্র ইসলামেই পৌরোহিত্যবাদ নেই। প্রাচীন বিশ্বে ক্রীতদাসপ্রথা ছিল, দাসশ্রমিক প্রথাও ছিল ইসলামের গণতান্ত্রিক নীতি সব কুপ্রথার বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর নবীজী (সা) বলেছেন-

“শেষ বিচারের দিন তিন প্রকার লোকের প্রতি আমি বৈরীভাব পোষণ করবো। তারা হচ্ছে, যে ব্যক্তি আমার নাম নিয়ে মিথ্যে হলফ করে, যে ব্যক্তি একজন স্বাধীন মানুষকে অন্যের কাছে বিক্রয় করে দিয়ে বিক্রির টাকা খায়, আর যে শ্রমিক নিযুক্ত করে কাজ করিয়ে নিয়ে তাকে মজুরী দেয় না।” (বুখারী)।

যেদিন নবীজী (সা) বলেছিলেন ‘আমার ক্রীতদাস’ অথবা ‘আমার ক্রীতদাসী’ একথা কারোর বলা অনুচিত; বরং বলা উচিত যে, ‘আমার যোয়ান’ বা ‘আমার যুবতী’ প্রকৃতপক্ষে, সে দিন থেকেই ইসলামে ক্রীতদাসপ্রথা ওঠে গেছে (বুখারী) পবিত্র কুরআনে সে সময়ের ক্রীতদাসদেরকে মুক্তি অর্জনের জন্যে টাকা দিয়ে সাহায্য করার নির্দেশ রয়েছে-

وَالَّذِينَ يَبْتَغُونَ الْكِتَابَ مِمَّا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ فَكَاتِبُوهُمْ أَنْ عَلِمْتُمْ فِيهِمْ خَيْرًا – وَآتُوهُمْ مِنْ مَالِ اللَّهِ الَّذِي أَتُكُمْ

“তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের অধিকারী, তারা মুক্তি-পত্র চাইলে তোমরা তা লিখে দাও, যদি তোমরা এতে তাদের ভাল বোঝ; এবং খোদা তোমাদের যে সম্পদ দিয়েছেন, তা থেকে তাদেরে দাও।” (কুরআন- ২৪: ৩৩)

সেকালে ইসলামে যুদ্ধ-বন্দীদেরকে সাময়িকভাবে দাস করে রাখা হতো। একে এক ধরনের যুদ্ধ-কালীন বন্দিত্বও বলা যেতে পারে। তারপর তাদেরকে বিনা গড়ে অথবা সামান্য পণে বা কর নিয়ে মুক্তি দেয়া হতো। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে-

مَاذَا لَقيتُمُ الَّذِينَ كَفَرُوا فَضَرْبُ الرِّقَابَ حَتَّى إِذَا أَتَّخَذْتُمُوهُ فَشُدُّوا الْوَثَاق

“যতক্ষণ তুমি তাদেরকে পরাভূত না করছো, ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের বন্দি করে রাখো। তারপর মহানুভবতা প্রদর্শন করে অথবা মুক্তিপণের বিনিময়ে ছেড়ে দাও।” (কুরআন- ৪৭: ৪)

 

Old Testament-এর Book of Genesis-এ আমরা পড়তে পাই, ইভের প্ররোচনায় ‘আদম’ নিষিদ্ধ ফল খেয়েছিলেন; আর তার ফলে তাঁদের উভয়কে ‘ইডেন’ থেকে বিতাড়িত হতে হয়েছিল। ইহুদীরা এই বিশ্বাসের বশবর্তী হয়ে, মেয়েদেরকে হীনভাবে দেখতো ও নিন্দা করতেন। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে: হাওয়া নন, শয়তানই আদম ও হাওয়া উভয়কে প্ররোচিত করেছিল। মন ও শরীরের গঠনের জন্যে স্বাভাবিকভাবেই নারী অপেক্ষা নর শ্রেষ্ঠ। এ কথা অস্বীকার করার অর্থ প্রকৃতিকে অস্বীকার করা। তাই কুরআনে পুরুষকে শ্রেষ্ঠত্বের আসন দেয়া হলেও মেয়েদেরকেও তাদের প্রাপ্য ন্যায়-সংগত অধিকার দেয়া হয়েছে। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে-

ولهن مثل الَّذِي عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرجة وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ

ন্যায়সংগতভাবে মেয়েদেরও (পুরুষের) অনুরূপ অধিকার আছে। কিন্তু অধিকারের ক্ষেত্রে পুরুষের মান তাদের অপেক্ষা এক স্তর উর্ধ্বে। আল্লাহ শক্তিমান ও প্রজ্ঞাসম্পন্ন।” (কুরআন- ২: ২২৬)

 

আমার মনে হয়, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধর্মগুলোর ভেতর ইসলামই মেয়েদেরকে সম্পত্তি ও পরিবারগত অধিকার দিয়েছে। এমনকি, গত শতকের শেষভাগ পর্যন্ত বৃটিশ আইনেও এ অধিকার স্বীকৃত হয়নি। আমাদের একথাও মনে রাখতে হবে যে নূহ, মূসা, এমনকি ঈসা নবী পর্যন্ত কেউই বহুবিবাহ নিষিদ্ধ করেননি। কিন্তু পবিত্র কুরআনে বহুবিবাহকে সীমিত করা হয়েছে এবং এক বিবাহের প্রতি আনুকূল্য দেখানো হয়েছে। মুসলিম আইনে বিশেষ বিশেষ কারণে নারীর স্বামী ত্যাগের অধিকার স্বীকার করা হয়েছে, এক বিবাহ কার্যকরী করা হয়েছে। এ প্রসংগে দৃষ্টান্তস্বরূপ কাবিননামার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। বেশ্যাবৃত্তি ও অস্বাভাবিক অভিগমন অপেক্ষা নিঃসন্দেহে বহু বিবাহে অনিষ্ট অনেক কম। পশ্চিমা দেশগুলোতে প্রত্যক্ষভাবে হোক আর পরোক্ষভাবে হোক, এগুলো চালু রয়েছে।

খালিকস্ত আঁ গোয়া মাখলুক নীস্ত।

পারতও-ই-হকস্থ ওঅ আ মাশুক নীস্ত।

‘নহে সে সৃষ্টি তারে স্রষ্টা অনুমানি

নারী বিধাতার ছায়া, নহে সে কামিনী।’

সম্পদ ও সম্পত্তির ব্যাপারে ইসলাম কমিউনিজম ও পুঁজিবাদের মধ্যবর্তী ভারসাম্যমূলক বিধান দিয়েছে। পবিত্র কারআনে বলা হয়েছে-

نَحْنُ قَسَمْنَا بَيْنَهُمْ مُعِيشَتَهُمْ فِي الْحَيُوةِ الدُّنْيَا وَرَفَعْنَا بعضهم فوق بعض درخت لَيَتَّخِذُ بَعْضُمُ بَعْضًا سَحْرِيًّا وَرَحْمَةً رَبَّكَ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُونَ

“এ সংসারে জীবন-যাপনের ক্ষেত্রে আমি তাদেরকে অংশ ভাগ দিই এবং মর্যাদার দিক দিয়ে তাদের অনেককে অন্যান্যদের অপেক্ষা শ্রেষ্ঠত্ব দিই, যাতে করে তারা (শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিরা) অন্যান্যদেরকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে সক্ষম হয়। কিন্তু তোমার রবের দয়া তাদের সঞ্চিত সম্পদরাজি অপেক্ষা উত্তম।” (কুরআন- ৪৩:৩২)

واللهُ فَضَّلَ بَعْضُكُمْ على بعض في الرِّزْقِ فَمَا الَّذِينَ فَضْلُوا برادي رِزْقَهُمْ عَلى مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ فَهُمْ فِيهِ سَوَاءٌ أَفَبِنِعْمَةِ اللَّهِ يجحدون

“আল্লাহ্ জীবিকার ক্ষেত্রে কাউকে অন্যদের অপেক্ষা অধিকতর দিয়েছেন। কিন্তু যারা অধিক লাভ করেছে, তারা তাদের অধীনস্তদের পরিপোষণ করে না পাছে তারাও তাদের সমান হয়ে যায়। তবে কি তারা আল্লাহর অনুগ্রহ অস্বীকার করে?” (কুরআন: ১৬: ৭১)

ধনবান তার সম্পদের অংশ দিয়ে দরিদ্রকে নিজের সম-পর্যায়শীল না করলে আল্লাহ্ তাতে নারাজ এ কথাই এখানে বলা হয়েছে।

ইসলাম সম্পত্তিতে ব্যক্তিক ও পরিবারিক অধিকার স্বীকার করে; সেই সাথে ইসলাম মওজুদদারীর বিরুদ্ধে কঠোর নিন্দাবাদে মুখর-

ويل لكلِّ هُمَرَة المَرَةِ الَّذى جَمعَ مَالاً وَعَدَدَهُ – يَحْسَبُ أَنَّ ماله أخلدة – كلاً لَيَنْبَذَنْ فِي الْحُطَمَةِ

“আক্ষেপ তাদের জন্যে, যারা কুৎসা রটনাকারী ও নিন্দুক এবং যারা সম্পদ সঞ্চয় করে ও গণনা করে। তারা ভাবে যে, তাদের সম্পদ তাদের অমর করে রাখবে। কখনই নয়, তারা দারুণ ধ্বংসকরী বিপর্যয়ে নিপতিত হবে।” (কুরআন ১০৪: ১-৪)

 

শেষের কথায় পুঁজিবাদের ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে সতর্কবাণী উচ্চারণ করা হয়েছে। পারিবারিক অধিকার বন্টনের ক্ষেত্রে জ্ঞাতি, এতিম ও অভাবগ্রস্তদের জন্যেও যথোচিত ব্যবস্থা রয়েছে। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে-

لِلرِّجَالِ نَصِيبُ مِّمَّا تَرَكَ الْوَالِدَانِ وَالْأَقْرَبُونَ وَلِلنساء نَصِيبٌ مِّمَّا تَرَكَ الْوَالِدَنِ وَالْأَقْرَبُونَ مِمَّا قَلَّ أَوْ كَثْرَ نَصِيبًا مَّفْرُوضًا وَإِذَا حَضَرَ الْقِسْمَةَ أُولُوا الْقُرْبَى وَالْيَتَمَى فَارْزُقُوهُم مِنْهُ وَقُولُوا لَهُمْ قَوْلاً مَعْرُوفًا

“পিতামাতা বা নিকট আত্মীয় যা রেখে যাবে, তাতে পরিবারের পুরুষ ও নারীদের অংশ থাকবে- তা সে সম্পত্তি ছোট হোক বা বড় হোক নির্দিষ্ট এ অংশ থাকবেই। সে সম্পত্তি বিভাগের সময়ে সেখানে যদি জ্ঞাতি, এতিম অথবা অভাবগ্রস্ত ব্যক্তি উপস্থিত থাকে, তাহলে তা থেকে তাদেরকে কিছু প্রদান করো এবং তাদের সাথে সদয় ব্যবহার করো।” (কুরআন- ৪:৭-৮)

এখানে লক্ষণীয় যে, উত্তরাধিকারযোগ্য সম্পত্তির পরিমাণ বেশী হোক বা কম হোক, উত্তরাধিকারীদের মধ্যে আইনানুগ বন্টন ছাড়াও উত্তরাধিকারী নয় এমন আত্মীয় অভাবগ্রস্তদের মধ্যে সম্পত্তি বণ্টনের বিধানও রয়েছে

সাধারণ মানুষের ওপর শোষণ ও সুযোগ-শিকার চালানো বন্ধ করার জন্যে কুরআনে সকল রকম সুদগ্রহণ ও জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

 

ইসলাম বাধ্যতামূলক দাতব্য (যাকাত) স্বেচ্ছামূলক দানের (সাদাকাত) বিধানও দিয়েছে। এই সব বিধানের মাধ্যমে সম্পদের ন্যায়ানুগ বন্টনের সাথে মিতব্যয়িতাও গড়ে ওঠে।

কার্যকারিতার দিক দিয়ে ইসলাম এমন একটি গণতান্ত্রিক শ্রেণীহীন সমাজ কল্পনা করে, যেখানে প্রতিটি মানুষ সুযোগ, সুবিধা ও সম্পদের ক্ষেত্রে তার ন্যায্য অংশ লাভ করবে। ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে “সমগ্র সৃষ্টি হচ্ছে আল্লাহর পরিবার, আর এই পরিবারের সর্বাধিক মহানুভব ব্যক্তিই হচ্ছে তার সর্বাধিক প্রিয়।” (হাদীস

৬৩৬ বার পঠিত

শেয়ার করুন

Picture of রোয়াক ডেস্ক

রোয়াক ডেস্ক

রোয়াক, ইসলামী চিন্তা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের অনলাইন মুখপাত্র। বুদ্ধিবৃত্তিক ও সময়ের চিন্তাগত সংকট থেকে উত্তরণের জন্য কাজ করে যাবে।
Picture of রোয়াক ডেস্ক

রোয়াক ডেস্ক

রোয়াক, ইসলামী চিন্তা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের অনলাইন মুখপাত্র। বুদ্ধিবৃত্তিক ও সময়ের চিন্তাগত সংকট থেকে উত্তরণের জন্য কাজ করে যাবে।

মতামত প্রকাশ করুন

Scroll to Top