- মরিয়ম জামিলা

মরিয়ম জামিলা। ইহুদি নাম মার্গারেট মারকিউস। দেশ, কাল, পাত্র, ভাষা, বর্ণ ও গোত্র নির্বিশেষে ইসলামের সার্বজনীন শাশ্বত আবেদনে মুগ্ধ হয়ে তিনি তাঁর নিজ “ইহুদী ধর্ম” ত্যাগ করে ১৯৬১ সালে “ইসলাম ধর্ম” গ্রহণ করেন। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের আগে তিনি তাঁর নিজ ধর্ম, ইসলাম ধর্ম এবং সমসাময়িক অন্যান্য ধর্ম ও মতাদর্শের তুলনামূলক অধ্যয়ন করেন এবং ইসলাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্যে সমকালীন ইসলামী চিন্তাবিদদের সঙ্গে পত্র বিনিময় করেন।
ইসলামের যে মহান সৌন্দর্যে অভিভূত হয়ে মরিয়ম জামিলা নিজ ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করেন, তার প্রতি তাঁর নিষ্ঠা অপরিসীম। মুসলিম নামধারী ব্যক্তিবর্গ এসবের যে বিকৃতি ঘটাতে চেষ্টা করেছেন, তা দেখে তিনি বড়ই ব্যথিত হয়েছিলেন।
মরিয়ম জামিলা তার জীবনের মিশন হিসেবে ইসলাম গ্রহণ করেছেন। এ কারণে তিনি নিজ জন্মভূমি আমেরিকা ও পরিবার পরিজনকে ত্যাগ করে ১৯৬১ সালের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তানে যান এবং লাহোরের একজন মুসলমানকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করার মানসে তিনি নিরলসভাবে কাজ করেছেন। যা ধর্মান্তরিত মুসলমান, বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে সচরাচর দৃষ্টিগোচর হয় না।
উনার মূল কথা হচ্ছে Either accept Islam or keep it aside, Islam admits no compromise. এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই তিনি ভারতীয় উপমহাদেশ, তুরস্ক ও আরব জগতের মুসলিম নেতা ও পণ্ডিতদের কাজের চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন। তিনি খুবই অল্প বয়স থেকেই লেখালেখি শুরু করেন। তিনি মাত্র ১২ বছর বয়সেই তার প্রথম উপন্যাস লেখা শুরু করেন। যার নাম ছিলঃ “আহমেদ খলিল : একজন ফিলিস্তিনি রিফিউজি ও তার পরিবারের গল্প”। সেই থেকে তিনি অসংখ্য বই লিখেছেন। তার লেখার মূল আগ্রহ ছিল ইসলামের ইতিহাস, সংস্কৃতি, রাজনৈতিক মতবাদ ইত্যাদি। তার লিখিত গ্রন্থের সংখ্যা ত্রিশের অধিক।
ইসলামের যে মহান সৌন্দর্যে অভিভূত হয়ে মরিয়ম জামিলা নিজ ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করেন, তার প্রতি তাঁর নিষ্ঠা অপরিসীম। মুসলিম নামধারী ব্যক্তিবর্গ এসবের যে বিকৃতি ঘটাতে চেষ্টা করেছেন, তা দেখে তিনি বড়ই ব্যথিত হয়েছিলেন।
মরিয়ম জামিলা তার জীবনের মিশন হিসেবে ইসলাম গ্রহণ করেছেন। এ কারণে তিনি নিজ জন্মভূমি আমেরিকা ও পরিবার পরিজনকে ত্যাগ করে ১৯৬১ সালের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তানে যান এবং লাহোরের একজন মুসলমানকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করার মানসে তিনি নিরলসভাবে কাজ করেছেন। যা ধর্মান্তরিত মুসলমান, বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে সচরাচর দৃষ্টিগোচর হয় না।
উনার মূল কথা হচ্ছে Either accept Islam or keep it aside, Islam admits no compromise. এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই তিনি ভারতীয় উপমহাদেশ, তুরস্ক ও আরব জগতের মুসলিম নেতা ও পণ্ডিতদের কাজের চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন। তিনি খুবই অল্প বয়স থেকেই লেখালেখি শুরু করেন। তিনি মাত্র ১২ বছর বয়সেই তার প্রথম উপন্যাস লেখা শুরু করেন। যার নাম ছিলঃ “আহমেদ খলিল : একজন ফিলিস্তিনি রিফিউজি ও তার পরিবারের গল্প”। সেই থেকে তিনি অসংখ্য বই লিখেছেন। তার লেখার মূল আগ্রহ ছিল ইসলামের ইতিহাস, সংস্কৃতি, রাজনৈতিক মতবাদ ইত্যাদি। তার লিখিত গ্রন্থের সংখ্যা ত্রিশের অধিক।

মরিয়ম জামিলা। ইহুদি নাম মার্গারেট মারকিউস। দেশ, কাল, পাত্র, ভাষা, বর্ণ ও গোত্র নির্বিশেষে ইসলামের সার্বজনীন শাশ্বত আবেদনে মুগ্ধ হয়ে তিনি তাঁর নিজ “ইহুদী ধর্ম” ত্যাগ করে ১৯৬১ সালে “ইসলাম ধর্ম” গ্রহণ করেন। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের আগে তিনি তাঁর নিজ ধর্ম, ইসলাম ধর্ম এবং সমসাময়িক অন্যান্য ধর্ম ও মতাদর্শের তুলনামূলক অধ্যয়ন করেন এবং ইসলাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্যে সমকালীন ইসলামী চিন্তাবিদদের সঙ্গে পত্র বিনিময় করেন।
ইসলামের যে মহান সৌন্দর্যে অভিভূত হয়ে মরিয়ম জামিলা নিজ ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করেন, তার প্রতি তাঁর নিষ্ঠা অপরিসীম। মুসলিম নামধারী ব্যক্তিবর্গ এসবের যে বিকৃতি ঘটাতে চেষ্টা করেছেন, তা দেখে তিনি বড়ই ব্যথিত হয়েছিলেন।
মরিয়ম জামিলা তার জীবনের মিশন হিসেবে ইসলাম গ্রহণ করেছেন। এ কারণে তিনি নিজ জন্মভূমি আমেরিকা ও পরিবার পরিজনকে ত্যাগ করে ১৯৬১ সালের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তানে যান এবং লাহোরের একজন মুসলমানকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করার মানসে তিনি নিরলসভাবে কাজ করেছেন। যা ধর্মান্তরিত মুসলমান, বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে সচরাচর দৃষ্টিগোচর হয় না।
উনার মূল কথা হচ্ছে Either accept Islam or keep it aside, Islam admits no compromise. এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই তিনি ভারতীয় উপমহাদেশ, তুরস্ক ও আরব জগতের মুসলিম নেতা ও পণ্ডিতদের কাজের চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন। তিনি খুবই অল্প বয়স থেকেই লেখালেখি শুরু করেন। তিনি মাত্র ১২ বছর বয়সেই তার প্রথম উপন্যাস লেখা শুরু করেন। যার নাম ছিলঃ “আহমেদ খলিল : একজন ফিলিস্তিনি রিফিউজি ও তার পরিবারের গল্প”। সেই থেকে তিনি অসংখ্য বই লিখেছেন। তার লেখার মূল আগ্রহ ছিল ইসলামের ইতিহাস, সংস্কৃতি, রাজনৈতিক মতবাদ ইত্যাদি। তার লিখিত গ্রন্থের সংখ্যা ত্রিশের অধিক।
ইসলামের যে মহান সৌন্দর্যে অভিভূত হয়ে মরিয়ম জামিলা নিজ ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করেন, তার প্রতি তাঁর নিষ্ঠা অপরিসীম। মুসলিম নামধারী ব্যক্তিবর্গ এসবের যে বিকৃতি ঘটাতে চেষ্টা করেছেন, তা দেখে তিনি বড়ই ব্যথিত হয়েছিলেন।
মরিয়ম জামিলা তার জীবনের মিশন হিসেবে ইসলাম গ্রহণ করেছেন। এ কারণে তিনি নিজ জন্মভূমি আমেরিকা ও পরিবার পরিজনকে ত্যাগ করে ১৯৬১ সালের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তানে যান এবং লাহোরের একজন মুসলমানকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করার মানসে তিনি নিরলসভাবে কাজ করেছেন। যা ধর্মান্তরিত মুসলমান, বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে সচরাচর দৃষ্টিগোচর হয় না।
উনার মূল কথা হচ্ছে Either accept Islam or keep it aside, Islam admits no compromise. এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই তিনি ভারতীয় উপমহাদেশ, তুরস্ক ও আরব জগতের মুসলিম নেতা ও পণ্ডিতদের কাজের চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন। তিনি খুবই অল্প বয়স থেকেই লেখালেখি শুরু করেন। তিনি মাত্র ১২ বছর বয়সেই তার প্রথম উপন্যাস লেখা শুরু করেন। যার নাম ছিলঃ “আহমেদ খলিল : একজন ফিলিস্তিনি রিফিউজি ও তার পরিবারের গল্প”। সেই থেকে তিনি অসংখ্য বই লিখেছেন। তার লেখার মূল আগ্রহ ছিল ইসলামের ইতিহাস, সংস্কৃতি, রাজনৈতিক মতবাদ ইত্যাদি। তার লিখিত গ্রন্থের সংখ্যা ত্রিশের অধিক।
- All Posts
- আন্তর্জাতিক রাজনীতি
- চিন্তা ও দর্শন
- ফিচারড
- বাংলাদেশ সম্পর্কিত রিপোর্ট ও লেখা
- বিজ্ঞাপন
- ব্যক্তিত্ব
- মুসলিম উম্মাহ
- রাজনীতি ও অর্থনীতি
- সভ্যতা
- সমাজ ও সংস্কৃতি
- সাক্ষাৎকার ও ব্যক্তিত্ব
- Back
- রাজনীতি
- অর্থনীতি
- Back
- দর্শন
- তাসাউফ ও আধ্যাত্মিকতা
- ইসলামী দর্শন
- উসূল ও মেথডোলজি
- আখলাক ও নন্দনতত্ত্ব
- ইলমুল কালাম
- ইসলামী চিন্তা
- মাকাসিদ আশ শারীয়াহ
- Back
- ইতিহাস
- সমাজবিজ্ঞান
- Back
- বিশ্বব্যাপী ইসলামী আন্দোলন
- উপমহাদেশ
- Back
- কৃষি
- বাংলাদেশ
- Back
- বই পর্যালোচনা
- Back
- সংস্কৃতি
- শিল্পকলা
- শহর ও স্থাপত্য
- সিনেমা পর্যালোচনা
- মিউজিক
- সাহিত্য