- আবুল হাশিম
আবুল হাশিম ছিলেন একাধারে রাজনীতিক ও দার্শনিক। তার রাজনীতি ও সমাজচিন্তা ছিল দার্শনিকতামন্ডিত। একই সাথে আদর্শবাদী রাজনীতিক, রাষ্ট্রচিন্তানায়ক, বুদ্ধিজীবী শুধু বাঙ্গালী মুসলিম সমাজে নয়, সেকালের ভারতীয় মুসলিম সমাজেও দু একজনের বেশি জন্মাননি। এদিক দিয়ে বিচার করলে সর্বভারতীয় পর্যায়ে তৎকালের শ্রেষ্ঠ মুসলিম মনীষার তিনি অন্যতম ছিলেন।১৯৪০ এর দশকে আবুল হাশিম বঙ্গীয় মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর একজন প্রগতিশীল ও চিন্তাবিদ লীগ নেতা হিসেবে তিনি বিপুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। প্রধানত তার প্রচেষ্টায় বাংলাদেশে মুসলিম লীগ একটি গণসংগঠনে পরিণত হয় এবং বিকাশমান বাঙ্গালী মুসলিম মধ্যবিত্তের প্রতিনিধি স্থানীয় সংগঠন হয়ে ওঠে। তৎকালীন উপমহাদেশের সর্বাপেক্ষা মুসলিম জনঅধ্যুষিত প্রদেশ ছিল বাংলাদেশ এবং অত্র অঞ্চলের মুসলমানরাই ছিল সর্বাপেক্ষা নিপীড়িত। আবুল হাশিম মুসলিম লীগের অভ্যন্তরে এই নিপীড়িত শ্রেণীর প্রতিনিধিত্ব করতেন। আবুল হাশিম রাজনীতিক হলেও তার রাষ্ট্রচিন্তা ছিল সার্বক্ষণিক এবং তিনি চিন্তা ও দর্শনকে বাদ দিয়ে রাজনীতি খুব একটা করেননি। তার দার্শনিক তৎপরতার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল ইসলাম এবং তিনি মনে করতেন ইসলামী আদর্শ ও দর্শন রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রনৈতিকভাবে প্রয়োগ করে মানবতার মুক্তি অর্জন সম্ভব। এ ব্যাপারে রব্বানী দর্শনের প্রবক্তা আল্লামা আজাদ সুবহানীর বন্ধুত্ব ও বুদ্ধিবাদী প্রেরণা আবুল হাশিমকে উজ্জীবিত করেছিল।
আবুল হাশিম ছিলেন একাধারে রাজনীতিক ও দার্শনিক। তার রাজনীতি ও সমাজচিন্তা ছিল দার্শনিকতামন্ডিত। একই সাথে আদর্শবাদী রাজনীতিক, রাষ্ট্রচিন্তানায়ক, বুদ্ধিজীবী শুধু বাঙ্গালী মুসলিম সমাজে নয়, সেকালের ভারতীয় মুসলিম সমাজেও দু একজনের বেশি জন্মাননি। এদিক দিয়ে বিচার করলে সর্বভারতীয় পর্যায়ে তৎকালের শ্রেষ্ঠ মুসলিম মনীষার তিনি অন্যতম ছিলেন।১৯৪০ এর দশকে আবুল হাশিম বঙ্গীয় মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর একজন প্রগতিশীল ও চিন্তাবিদ লীগ নেতা হিসেবে তিনি বিপুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। প্রধানত তার প্রচেষ্টায় বাংলাদেশে মুসলিম লীগ একটি গণসংগঠনে পরিণত হয় এবং বিকাশমান বাঙ্গালী মুসলিম মধ্যবিত্তের প্রতিনিধি স্থানীয় সংগঠন হয়ে ওঠে। তৎকালীন উপমহাদেশের সর্বাপেক্ষা মুসলিম জনঅধ্যুষিত প্রদেশ ছিল বাংলাদেশ এবং অত্র অঞ্চলের মুসলমানরাই ছিল সর্বাপেক্ষা নিপীড়িত। আবুল হাশিম মুসলিম লীগের অভ্যন্তরে এই নিপীড়িত শ্রেণীর প্রতিনিধিত্ব করতেন। আবুল হাশিম রাজনীতিক হলেও তার রাষ্ট্রচিন্তা ছিল সার্বক্ষণিক এবং তিনি চিন্তা ও দর্শনকে বাদ দিয়ে রাজনীতি খুব একটা করেননি। তার দার্শনিক তৎপরতার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল ইসলাম এবং তিনি মনে করতেন ইসলামী আদর্শ ও দর্শন রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রনৈতিকভাবে প্রয়োগ করে মানবতার মুক্তি অর্জন সম্ভব। এ ব্যাপারে রব্বানী দর্শনের প্রবক্তা আল্লামা আজাদ সুবহানীর বন্ধুত্ব ও বুদ্ধিবাদী প্রেরণা আবুল হাশিমকে উজ্জীবিত করেছিল।
- All Posts
- আন্তর্জাতিক রাজনীতি
- চিন্তা ও দর্শন
- ফিচারড
- বাংলাদেশ সম্পর্কিত রিপোর্ট ও লেখা
- ব্যক্তিত্ব
- মুসলিম উম্মাহ
- রাজনীতি ও অর্থনীতি
- সভ্যতা
- সমাজ ও সংস্কৃতি
- সাক্ষাৎকার ও ব্যক্তিত্ব
- Back
- রাজনীতি
- অর্থনীতি
- Back
- দর্শন
- তাসাউফ ও আধ্যাত্মিকতা
- ইসলামী দর্শন
- উসূল ও মেথডোলজি
- আখলাক ও নন্দনতত্ত্ব
- ইলমুল কালাম
- ইসলামী চিন্তা
- মাকাসিদ আশ শারীয়াহ
- Back
- ইতিহাস
- সমাজবিজ্ঞান
- Back
- বিশ্বব্যাপী ইসলামী আন্দোলন
- উপমহাদেশ
- Back
- কৃষি
- বাংলাদেশ
- Back
- বই পর্যালোচনা
- Back
- সংস্কৃতি
- শিল্পকলা
- শহর ও স্থাপত্য
- সিনেমা পর্যালোচনা
- মিউজিক
- সাহিত্য